অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের

অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের

অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের
  • মাসিক জিএসটি সংগ্রহ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে

    • বিগত ৫ বছরে আমাদের লক্ষ্য ছিল করদাতাদের সুবিধা দেওয়া। আয়কর কাঠামোয় স্বচ্ছতা আনা হয়েছে। গড় প্রসেসিং সময় ৯৩ দিন থেকে কমিয়ে ১০ দিন করা হয়েছে। পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে জিএসটি করের বোঝা কমিয়েছে। সম্প্রতি সমীক্ষায় ৮০ শতাংশই জিএসটিকে ইতিবাচক বলেছেন। মাসিক জিএসটি সংগ্রহ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।

  • ৭ লক্ষ টাকা অবধি আয়ে কোনও আয়কর নেই

    • বিগত ১০ বছরে আয়কর সংগ্রহ তিনগুণ হয়েছে। রিটার্ন ফাইল ২.৪ গুণ হয়েছে। আয়করদাতাদের আশ্বস্ত করে বলছি, আপনাদের কর দেশের উন্নয়নে বিনিয়োগ হয়েছে। ৭ লক্ষ টাকা অবধি আয়ে কোনও আয়কর নেই। রিটেল বিজনেস ২ কোটি থেকে বেড়ে ৩ কোটি হয়েছে।

  • ৫.১ শতাংশ জিডিপি হবে

    • ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আর্থিক প্রবৃদ্ধির হার  ৫.১ শতাংশ হবে। ভোট অন অ্যাকাউন্টের অ্যাপ্রুভাল চাইছি।

  • ২৪.২৩ লক্ষ কোটির কর আদায় হয়েছে

    • ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ২৭.৫৬ লক্ষ কোটি আয় হয়েছে। ২৪.২৩ লক্ষ কোটির কর আদায় হয়েছে। ৪৪.৯০ লক্ষ কোটির খরচ হবে। আর্থিক ঘাটতি জিডিপির ৫.৮ শতাংশ।

  • ৭৫ হাজার কোটি টাকার ঋণের প্রস্তাব

    • বিকশিত ভারতের জন্য ৭৫ হাজার কোটি টাকার ঋণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ৫০ বছরের সুদ মুক্ত।

  • ধর্মীয় ট্যুরিজম হবে

    • আমাদের দেশের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী হয়েছে। মধ্যবিত্তরাও  ঘুরতে যাচ্ছেন। ধর্মীয় ট্যুরিজম হচ্ছে।

  • কর্পোরেট কর ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করা হয়েছে

    • বর্তমানে নতুন আয়কর নিয়মে ৭ লক্ষ টাকা অবধি আয়ে কোনও আয়কর দিতে হয় না। খুচরো বিক্রেতাদের আয়করের উর্ধ্বসীমা ২ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৩ কোটি হয়েছে। কর্পোরেট কর ৩০ শতাংশ থেকে কমে ২২ শতাংশ হয়েছে।

  • আরও উন্নত হবে মেট্রো যোগাযোগ

    • মেট্রো যোগাযোগ ব্যবস্থাতেও উন্নতি হয়েছে। আগামী কয়েক বছরে আরও আধুনিকীকরণের পরিকল্পনা রয়েছে।

  • বিমানবন্দরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে

    • দেশে উড়ান ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। বিমানবন্দরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে ১৪৯-এ পৌছেছে। টিয়ার-২, টিয়ার-৩ শহরেও বিমানবন্দর তৈরি হয়েছে। ১ হাজার নতুন বিমান অর্ডার দেওয়া হয়েছে।

  • ৪০ হাজার রেলবগিকে বন্দে ভারত স্ট্যান্ডার্ডে পরিবর্তিত করা হবে

    • ৪০ হাজার রেলবগিকে বন্দে ভারত স্ট্যান্ডার্ডে পরিবর্তিত করা হবে যাত্রী সুরক্ষা ও স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে।

  • রেলওয়ের জন্য ৩টি ইকোনমিক করিডর তৈরি হবে

    • রেলওয়ের জন্য ৩টি ইকোনমিক করিডর তৈরি হবে। সিমেন্ট, মিনারেল ও শক্তি করিডর তৈরি হবে। বন্দর করিডর তৈরি হবে। হাই ট্রাফিক করিডরও তৈরি হবে। এতে রেলযাত্রা আরও সহজ ও কম সময় সাপেক্ষ হবে। এতে জিডিপিরও বৃদ্ধি হবে।

  • পরিকাঠামোর উন্নয়ন

    • পরিকাঠামোয় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। কর্মসংস্থান হয়েছে। আগামী বছরের জন্য ১১.১ শতাংশ বৃদ্ধি হবে। জিডিপির ৩.৪ শতাংশ হবে পরিকাঠামো।

  • টেক স্যাভি যুব সমাজের জন্য স্বর্ণযুগ হবে

    • টেক স্যাভি যুব সমাজের জন্য স্বর্ণযুগ হবে। ১ লক্ষ কোটির কর্পাস তৈরি হবে। ৫০ বছর সুদ মুক্ত ঋণ দেওয়া হবে। দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দেওয়া হবে, যার সুদ নামমাত্র বা থাকবেই না। নতুন প্রকল্প আনা হবে প্রতিরক্ষা খাতে।

  • উদ্ভাবনের মাধ্য়মে বিশ্বকে নতুন পথ দেখাচ্ছে ভারত

    • নতুন প্রযুক্তি আনা হচ্ছে। উচ্চমানের পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে অল্প খরচে। উদ্ভাবনের মাধ্য়মে বিশ্বকে নতুন পথ দেখাচ্ছে ভারত। লাল বাহাদুর শ্রাস্ত্রী বলেছিলেন জয় জওয়ান, জয় কিষাণ। প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ী বলেছিলেন, জয় জওয়ান, জয় কিষাণ, জয় বিজ্ঞান। ‘জয় জওয়ান, জয় কিসান, জয় বিজ্ঞান এবং জয় অনুসন্ধান’, মোদীর নতুন স্লোগান।

  • ভারত বিশ্বের সবথেকে বড় দুগ্ধ উৎপাদক

    • দুগ্ধ উৎপাদনকারীদের উন্নয়নের লক্ষ্য়েও কাজ হচ্ছে। ভারত বিশ্বের সবথেকে বড় দুগ্ধ উৎপাদক, কিন্তু প্রাণীর সংখ্য়া কম। রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশন সহ প্রকল্পের উপরে নির্ভর করেই কাজ করা হবে। মৎস সম্পদকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ২০১৩ সাল থেকে সামুদ্রিক মাছ রফতানি দ্বিগুণ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে ৩ থেকে ৫ টন মাছ উৎপাদন করা হবে। ১ লক্ষ কর্মসংস্থান করা হবে।

  • তেল উৎপাদনে আত্মনির্ভর হবে ভারত

    • তৈলবীজে আত্মনির্ভর হবে ভারত। সর্ষে, তিল, সূর্যমুখী সহ তৈলবীজগুলির উৎপাদন বাড়ানো হবে। আধুনিক কৃষি পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।

  • উৎপাদন ও আয় বাড়ানো হবে কৃষকদের

    • কৃষকদের আয় বাড়ানো হবে। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্পদ যোজনা ৩৮ লাখ কৃষক উপকৃত হয়েছেন। মাইক্রো ফুড প্রসেসিংয়ে ক্রেডিট লিঙ্কেজ করা হবে। উৎপাদন ও আয় বাড়ানো হবে কৃষকদের। এর জন্য মর্ডান স্টোরেজ, প্রাইভেটাইজেশন করা হবে।

  • টিকাকরণের হার বাড়ানো হবে

    প্রসূতি ও নবজাতকদের চিকিৎসার জন্য় নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে। পোষণ ২.০ আনা হচ্ছে। টিকাকরণের হার বাড়ানো হবে মিশন ইন্দ্রধনুষের অধীনে।

  • আয়ুষ্মান ভারতের সুবিধা পাবেন আশাকর্মীরা

    • আয়ুষ্মান ভারতের সুবিধা পাবেন সব আশা কর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা। আরও হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।

  • সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারের ভ্যাকসিন

    সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারের ভ্যাকসিন নিতে পারবেন দেশের মহিলারা। মহিলা ও শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য একাধিক প্রকল্প কার্যকর হবে।

  • মধ্যবিত্তদের জন্য বাড়ি তৈরির সুযোগ

      • মধ্যবিত্তদের জন্য বাড়ি তৈরির সুযোগ। ভাড়া বাড়ি বা বস্তিতে থাকেন এমন মানুষদের জন্য নিজের বাড়ি তৈরির সুযোগ দিতে নতুন প্রকল্প।

  • বিদ্যুৎ নিয়ে বড় ঘোষণা

    • বিকল্প শক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে। বাড়ির ছাদে সৌরপ্যানেল লাগানোর ব্যবস্থা করা হবে। ১ কোটি পরিবার ৩০০ ইউনিট করে বিদ্যুৎ বিনামূল্যে পাবে প্রতি মাসে। এর ফলে প্রতি মাসে পরিবারগুলি ১৫০০০ থেকে ১৮০০০ টাকা বাঁচাতে পারবে।

  • আগামী ৫ বছর হবে উন্নয়নের বছর, ৫ বছরে হবে আর্থিক বৃদ্ধি

    আগামী ৫ বছর হবে উন্নয়নের বছর। আর্থিক বৃদ্ধির উপরে বিশেষ জোর দেওয়া হবে আগামী ৫ বছর। ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত।

  • গেম চেঞ্জার হবে ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকোনমিক করিডর

    ভারত ঘোষণা করেছে ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকনমিক করিডর। ওই করিডর হবে ভারতের জন্য গেম চেঞ্জার। আগামী ১০০ বছরের বাণিজ্যে যার প্রভাব থাকবে।

  • যুদ্ধের মতো ঘটনায় চ্যালেঞ্জ বাড়ছে

    বিশ্ব অর্থনীতিতে মূল্যবৃদ্ধি চরমে, কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে খাদ্যের সঙ্কট তৈরি হয়েছে, বাণিজ্যের অগ্রগতিও হচ্ছে না। তার মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে।

  • মহিলাদের ক্ষমতায়নে বিশেষ জোর

    মহিলাদের ক্ষমতায়নে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। তিন তালাক বেআইনি করা হয়েছে, সংসদে মহিলাদের সংরক্ষণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আবাস যোজনায় মহিলাদের বাড়ির মালিকানা দেওয়া হয়েছে।

  • প্রজ্ঞানন্দের প্রশংসা অর্থমন্ত্রীর মুখে

    ক্রীড়া জগতে নয়া উচ্চতায় পৌঁছেছে দেশ। এশিয়ান গেমস ও প্যারা গেমসে সর্বোচ্চ সংখ্যক পদক জয় করেছে ভারতের প্রতিযোগীরা। দাবায় প্রজ্ঞানন্দ বিশ্বসেরা হয়েছে। এখন দেশে ৮৩ জন গ্রান্ডমাস্টার রয়েছে।

  • পিএম মুদ্রা যোজনায় ৪৩ কোটি টাকার ঋণ দেওয়া হয়েছে

    পিএম মুদ্রা যোজনায় ৪৩ কোটি টাকার ঋণ দেওয়া হয়েছে উদ্যোগপতিদের। স্টার্টআপ ইন্ডিয়া, স্টার্টআপ স্কিলের মাধ্যমেও সাহায্য করা হচ্ছে।

  • ৩০০০ নতুন আইটিআই তৈরি করা হয়েছে

    যুব সম্প্রদায়ের উপরে আমাদের উন্নয়ন নির্ভর করছে। পিএম শ্রী উন্নত শিক্ষা দিচ্ছে। পিএম স্কিলের অধীনে ১.৪ কোটি পড়ুয়াকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। ৩০০০ নতুন আইটিআই তৈরি করা হয়েছে। তৈরি হয়েছে ৭টি আইআইটি, ৭টি আইআইএম, ১৫টি এইমস, ১৬টি আইআইআইটি ও ৩৯০টি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয়েছে।

  • কৃষকদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ

    পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা, রূপান্তরকামীদের জন্য বিশেষ প্রকল্প ও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ১১.৪ কোটি কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। পিএম ফসল বিমা পেয়েছেন ৪ কোটি কৃষক। ১৩৬৯ মান্ডি তৈরি হয়েছে। ৩ লক্ষ কোটির আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

  • গরিব কল্য়াণ হলেই দেশের কল্য়াণ

    গরিব কল্য়াণ হলেই দেশের কল্য়াণ হবে, এই মন্ত্রে বিশ্বাসী আমরা। আগে সরকারের দারিদ্রতা দূরীকরণের চেষ্টা অন্যরকম ছিল।

  • পিএম মুদ্রা যোজনায় ৪৩ কোটি ঋণে অনুমোদন

    ৪৩ কোটি ঋণে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে পিএম মুদ্রা যোজনায়। উপকৃত হয়েছেন বহু মানুষ। কর্মসংস্থানের সুযোগ বেড়েছে।

  • প্রশিক্ষিত হচ্ছে যুব সম্প্রদায়

    জাতীয় শিক্ষানীতির জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে সংস্কার এসেছে। স্কিল ইন্ডিয়ায় যুব সম্প্রদায়কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

  • ৪ কোটি কৃষক বিমার সুবিধা পান

    ৪ কোটি কৃষকদের বিমার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। আরও একাধিক প্রকল্প কৃষকদের এগিয়ে যেতে সাহায্য করছে।

  • কেউ যাতে বঞ্চিত না হন, তা নিশ্চিত করা হয়েছে

    পিএম জনধন অ্যাকাউন্টের উল্লেখ করলেন সীতারামন। আদিবাসী সম্প্রদায়ের জন্য পিএম জনমন যোজনা, শ্রমিকদের ও প্রতিবন্ধীদের জন্য একাধিক প্রকল্প রয়েছে, যাতে কেউ বঞ্চিত না হয়।

  • দারিদ্রসীমার উপরে ২৫ কোটি মানুষ উঠে এসেছে

    বিগত ১০ বছরে ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার উপরে উঠে এসেছে। যুবশক্তির ক্ষমতায়ন হয়েছে।

  • দেশের উন্নয়নের মন্ত্র দরিদ্র, মহিলা, যুব, অন্নদাতার অগ্রগতি

    দরিদ্র, মহিলা, যুব, অন্নদাতাদের উন্নয়ন আমাদের সরকারের কাছে সবার আগে। তাঁরা এগোলেই দেশ এগোবে।

  • দেশে বন্ধ হয়েছে ভাই-ভাতিজাবাদ

    জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। এর আগে সোশ্যাল জাস্টিস ছিল শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক স্লোগান। বর্তমানে সেটা বাস্তবায়িত হয়েছে। এটাই আসল নিরপেক্ষতা। দুর্নীতি দূর হয়েছে। স্বজনপোষণ দূর করা হয়েছে। বন্ধ হয়েছে 'ভাই-ভাতিজাবাদ।'

  • উন্নয়নের ফল মানুষের কাছে পৌঁছতে শুরু করেছে

    সরকারের জনকল্য়াণমূলক প্রকল্পের সুফল পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। গত ১০ বছরে, রেকর্ড সময়ের মধ্যে প্রত্যেকটি পরিবারে দল, বিদ্যুৎ, রান্নার গ্যাস, ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। খাদ্যের চিন্তা দূর করেথে বিনামূল্যের রেশন।

  • বিজেপি সরকারের আমলে নতুন আশা দেখেছে ভারতবাসী

    দেশে একাধিক সমস্যা ছিল, কিন্তু সরকার সবকা সাথ, সবকা বিকাশ মন্ত্রে অতি দ্রুত সেই সমস্যার সমাধান করেছেন। ব্য়াপক উন্নতি হয়েছে দেশে। পরিকাঠামোর উন্নয়ন থেকে শুরু করে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। সকলেই উন্নয়নের এই সুফল পেয়েছেন। প্রথম বিজেপি সরকারের আমলে নতুন আশা দেখেছে ভারতবাসী। আর দ্বিতীয়বারে মোদী সরকারের উদ্দেশ্য ছিল উন্নততর ভারত। সমাজের সব স্তরে উন্নয়ন এনেছে সরকার।